ধূমপান ছাড়ার সিদ্ধান্ত আজই নিন .
ধূমপান ছাড়ার সিদ্ধান্ত আজই নিন .
আমরা সবাই জানি, ধূমপান স্বাস্থ্যের বহু রকমের ক্ষতি করে। কিন্তু অনেকেই জানে না যে অভ্যাসটি ছেড়ে দিয়ে অনেক ক্ষতি কমিয়ে আনা সম্ভব। ধূমপান ছেড়ে দিয়ে কত দ্রুত স্বাভাবিক শ্বাস-প্রশ্বাসের ক্ষমতা ফিরে পাওয়া যায়, তা জেনে আপনি অবাক হতে পারেন। স্বাস্থ্য পরামর্শবিষয়ক ওয়েবসাইট কুইকমেড এই তথ্য জানিয়েছে। ধূমপান বর্জনের সুফল নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্য ও ঔষধ প্রশাসনের (এফডিএ) অনুমোদনপ্রাপ্ত ইউটা অঙ্গরাজ্যের একদল চিকিৎসকের গবেষণার ভিত্তিতে এসব তথ্য সাজানো হয়েছে।
প্রথম ২০ মিনিটে
আপনার রক্তচাপ ও হৃৎস্পন্দনের গতি কমে। হাত ও পায়ের পাতার তাপমাত্রা বাড়ে।
প্রথম ৮ ঘণ্টায়
রক্তে কার্বন মনোক্সাইডের পরিমাণ কমে স্বাভাবিক মাত্রায় পৌঁছায়। এতে রক্তে অক্সিজেনের পরিমাণ বেড়ে স্বাভাবিক অবস্থায় আসে।
প্রথম ২৪ ঘণ্টায়
প্রথম ২০ মিনিটে
আপনার রক্তচাপ ও হৃৎস্পন্দনের গতি কমে। হাত ও পায়ের পাতার তাপমাত্রা বাড়ে।
প্রথম ৮ ঘণ্টায়
রক্তে কার্বন মনোক্সাইডের পরিমাণ কমে স্বাভাবিক মাত্রায় পৌঁছায়। এতে রক্তে অক্সিজেনের পরিমাণ বেড়ে স্বাভাবিক অবস্থায় আসে।
প্রথম ২৪ ঘণ্টায়
আপনার হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমে।
প্রথম ৪৮ ঘণ্টায়
স্নায়ুতন্ত্রের বিভিন্ন প্রান্ত পুনর্গঠন শুরু হয় এবং ঘ্রাণ ও স্বাদ অনুভব করার সামর্থ্য বেড়ে যায়।
প্রথম ২ সপ্তাহ থেকে ৩ মাসের মধ্যে
রক্ত সঞ্চালনে উন্নতি হয়, হাঁটা আগের চেয়ে সহজ হয়, কাশি ও নাকের আওয়াজ বন্ধ হয়। কয়েক মাসের মধ্যে ফুসফুসের কার্যক্রমে বেশ গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হয়।
প্রথম ১ থেকে ৯ মাসে
ক্লান্তি দূর হয় এবং ছোট ছোট প্রশ্বাসের প্রবণতা কেটে যায়। ফুসফুসের কার্যক্রমে অগ্রগতি অব্যাহত থাকে। কোষের স্বাভাবিক কার্যক্রম ফিরে আসে।
১ বছর
হৃদ্রোগ ও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি একজন ধূমপায়ীর চেয়ে প্রায় অর্ধেকে নেমে যায়।
৫ বছর
মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের (স্ট্রোক) ঝুঁকি একজন অধূমপায়ীর সমপর্যায়ে চলে আসে।
১০ বছর
ফুসফুসের ক্যানসারের ঝুঁকি অনেক কমে যায়।
১৫ বছর
আপনারহৃদ্রোগ ও হার্ট অ্যাটাক হওয়ার ঝুঁকি যারা জীবনে কখনো ধূমপান করেনি, তাদের অবস্থার সমপর্যায়ে চলে আসে। আর মৃত্যুঝুঁকি অধূমপায়ীদের অবস্থার সমান হয়।
প্রথম ৪৮ ঘণ্টায়
স্নায়ুতন্ত্রের বিভিন্ন প্রান্ত পুনর্গঠন শুরু হয় এবং ঘ্রাণ ও স্বাদ অনুভব করার সামর্থ্য বেড়ে যায়।
প্রথম ২ সপ্তাহ থেকে ৩ মাসের মধ্যে
রক্ত সঞ্চালনে উন্নতি হয়, হাঁটা আগের চেয়ে সহজ হয়, কাশি ও নাকের আওয়াজ বন্ধ হয়। কয়েক মাসের মধ্যে ফুসফুসের কার্যক্রমে বেশ গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হয়।
প্রথম ১ থেকে ৯ মাসে
ক্লান্তি দূর হয় এবং ছোট ছোট প্রশ্বাসের প্রবণতা কেটে যায়। ফুসফুসের কার্যক্রমে অগ্রগতি অব্যাহত থাকে। কোষের স্বাভাবিক কার্যক্রম ফিরে আসে।
১ বছর
হৃদ্রোগ ও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি একজন ধূমপায়ীর চেয়ে প্রায় অর্ধেকে নেমে যায়।
৫ বছর
মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের (স্ট্রোক) ঝুঁকি একজন অধূমপায়ীর সমপর্যায়ে চলে আসে।
১০ বছর
ফুসফুসের ক্যানসারের ঝুঁকি অনেক কমে যায়।
১৫ বছর
আপনারহৃদ্রোগ ও হার্ট অ্যাটাক হওয়ার ঝুঁকি যারা জীবনে কখনো ধূমপান করেনি, তাদের অবস্থার সমপর্যায়ে চলে আসে। আর মৃত্যুঝুঁকি অধূমপায়ীদের অবস্থার সমান হয়।
- Get link
- X
- Other Apps
Comments
Post a Comment